সন্ধ্যা নামতেই রামুর বিহারগুলো মুখরিত হয়ে উঠে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী নারী-পুরুষের পদচারনায়। কোথাও উড়ছে ফানুস, কোথাও চলছে আতশবাজির উৎসব। সন্ধ্যাকাশ আলোকিত করে তুলে অসংখ্য রং বেরংয়ের ফানুস।
রামু কেন্দ্রীয় সীমা বিহার সংলগ্ন মাঠ থেকে ফানুস উত্তোলন করা হয়। পর্যায়ক্রমে রামু খিজারী আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠেও উত্তোলন করা হয় ফানুস। এখানে ফানুস উত্তোলনের পাশাপাশি আতশবাজির উৎসবও মাতিয়ে তোলে উপস্থিত শিশুসহ সব বয়সী মানুষদের।
এভাবে নানা ধর্মীয় উৎসবময় পরিবেশে রামুতে দু’দিন ব্যাপী বৌদ্ধদের শুভ প্রবারণা পূর্ণিমা উদযাপন শুরু হয়েছে।
গতকাল রোববার (১৬ অক্টোবর) ভোরে বুদ্ধপূজা, জাতীয় ও ধর্মীয় পতাকা উত্তোলন, ধর্মসভা, শীলগ্রহণ, সন্ধ্যায় প্রদীপপূজা, ফানুস উত্তোলন, বাংলাদেশের সুখ-সমৃদ্ধি ও বিশ্ব শান্তি কামনায় সমবেত প্রার্থনার মধ্যদিয়ে প্রথম দিনের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়। আজ সোমবার দুপুরে রামুর বাঁকখালী নদীতে রামু কেন্দ্রীয় প্রবারণা পূর্ণিমা ও জাহাজ ভাসা উৎসব উদযাপন পরিষদের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হবে কল্প-জাহাজ ভাসানো উৎসব।
পাঠকের মতামত: